পাবলিক লাইব্রেরি পরিদর্শনে অতিরিক্ত মহাপরিদর্শক...
একবার নয়ন মেলে বলো ভালোবাসি, আমি তোমার হাতে শরতের চাঁদ তুলে দেবো, ঘাষ ফড়িং দুলছে দোলনায় তোমাকে ডাকবেনা বলে, হেমন্তের গাঙচিলের ঝাঁকের পিছে আমি দাড়িয়ে অপেক্ষায়। ...
আমি এখনও আদিকালেই রয়েছি, তোমরা কষ্ট নিওনা আগেই পেয়েছি, পরামর্শ দিয়েছো, আধুনিকতার নামে।...
যেদিন মোর নিষ্পাপ কণ্ঠে ছিলো জয়ধ্বনি, এসেছিলে তুমি তা ভাবোনি জগৎ মোহনি কালের সীমা পেরিয়ে তোমাতে হাতে দিয়েছিল মোরে। জোড়া মানিক ভাই আছো কেমন বদনে মোরে,...
অঝোরে কাঁদতে মন চেয়েছে পারিনি, অঝোরে কিছু বলতে চেয়েছি পারিনি। অঝোরে কেদেছি কেউ দেখেনি, অঝোরে না ভোজনে থেকেছি কেউ জিগাইনি।...
বাদল দিনে হাওয়ায়হাওয়ায় দুলে আমার বনের ফুলগো ছোয়া তুমি দিও। হারিয়ে গেছে পুথির মালা খুঁজে তুমি দিও, আমার ফুলের বনেগো। ...
আমার অস্তিত্ব, তো কাউকে বন্ধক দেইনি, তুমিও কখনো তো তোমার ফোন বন্ধ করোনি। আমার জানালার পাশে, তুমিতো ফিরে তাকাওনি, রাতের তারাভরা জ্যোৎস্নায় অপলক তাকিয়ে থাকোনি।...
জুল ভার্নের কল্পনায় যেনো আজকের বাস্তব বিজ্ঞান। বিজ্ঞানের ভবিষ্যৎ দ্রষ্টা। যুগের চেয়েও অনেক যুগ এগিয়ে থাকা মানুষ একজন মানুষের নাম জুল ভার্ন। আসলে তাকে কোনো বিশেষনেই বিশেষায়িত করা যায় না। কারন তার প্রতিটা লেখাই এক বিস্ময়। বিজ্ঞানের যে সকল আবিষ্কার নিয়ে আজ আমরা গর্ব করি সেই গর্বের বস্তু গুলোতে চড়ে তার গল্পের নায়কেরা সারা পৃথিবী চষে বেড়িয়েছে। ...