এমপি শহিদুল ইসলাম বকুলের ১০ পরিবর্তন
নিজস্ব প্রতিবেদক।।
অঙ্গীকারাবদ্ধ ৫৮ নাটোর-১ (লালপুর-বাগাতিপাড়া) আসনের সংসদ সদস্য শহিদুল ইসলাম বকুলের এলাকায় পূর্ববর্তী সময়ের প্রথা ভেঙ্গে যে ১০ পরিবর্তন দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে:
(১) পূর্ববর্তী সময়ে সরকারি-বেসরকারী বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে চাকুরী দিয়ে নিয়োগ বাণিজ্য হতো, এখন তা হয় না।
(২) বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে বরাদ্দকৃত টিআর/কাবিখার টাকা ব্যক্তিগতভাবে ভাগ-বাটোয়ারা হত, এখন তা হয় না।
(৩) রাস্তার মোড়ে মোড়ে ভ্যান/রিক্সা/অটো/সিএনজি ও অন্যান্য যানবাহনে নির্দিষ্ট হারে টাকা তুলে লাখ লাখ টাকা চাঁদাবাজি হতো, এখন তা হয় না।
(৪) ভূমি রেজিস্ট্রি অফিসে সরকারি ফি’র নামে ১৮% টাকা নেওয়া হতো, বর্তমান তা অর্ধেকে নেমে এসেছে।
(৫) অসহায়-গরীব-দুঃখীদের বিভিন্ন সহায়তা কার্ড দেওয়ার বিনিময়ে ৩ থেকে ৫ হাজার টাকা নেওয়া হতো, এখন এসব কার্ডের জন্য কাউকে কোনো টাকা দেওয়া লাগে না।
(৬) বিভিন্ন সময়ে প্রকাশ্যে সন্ত্রাসী কর্মকান্ড করা হতো, এখন কেউ কোথাও মাস্তানী/গুন্ডামী করার সাহস পায় না।
(৭) এর আগে লালপুর-বাগাতিপাড়ায় রমরমা মাদক ব্যবসা চলতো, এখন মাদক ব্যাবসায়ীরা গা ঢাকা দিয়ে আছে। প্রকাশ্যে আর মাদক ব্যবসা চলে না।
(৮) সাধারণ মানুষের আইনী সহায়তার জন্য থানায় রাজনৈতিক দালালদের দৌরাত্ব ছিলো, এখন কোনো দালাল ধরা লাগে না।
(৯) দলের তৃণমূল নেতৃত্বে দুই-একজন সব কাজ পরিচালনা করতো, আর এখন তৃণমূলের যে কোনো কাজ সবার পরামর্শ ও সমন্বয়ে করা হয়।
(১০) সাবেক এমপিদের সাথে সাক্ষাৎ করতে বিভিন্ন নেতা ধরে আসা লাগতো। বর্তমান এমপির সাথে সাক্ষাৎ করতে সাধারণ সব মানুষ যে কোনো সময় আসতে পারেন, যার জন্য কোনো নেতা ধরে আসা লাগে না।
সাম্প্রতিক মন্তব্য