logo
news image

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রাপ্ত পদক সমুহ

প্রাপ্তি প্রসঙ্গ ডেস্ক।।
চলতি মেয়াদসহ তিনবারের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বাংলাদেশকে নিয়ে গেছেন অনন্য উচ্চতায়। অর্থনীতির প্রতিটি সূচকে বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে। বিশ্বের কাছে বাংলাদেশকে একটি রোল মডেল হিসেবে পরিচিত করেছেন। সন্ত্রাস ও জঙ্গি দমনেও তিনি বিশ্বনেতাদের প্রশংসা কুড়িয়েছেন। মিয়ানমারে জাতিগত সহিংসতায় পালিয়ে আসা রোহিঙ্গা মুসলিমদের আশ্রয় দিয়ে সারা বিশ্বে হয়েছেন প্রশংসিত।
শান্তি, শিক্ষা, সম্প্রীতিসহ প্রতিটি ক্ষেত্রেই বাংলাদেশের সুনাম ছড়িয়ে পড়েছে বিশ্বব্যাপী। যা সম্ভব হয়েছে তার দূরদর্শিতা ও দেশের প্রতি নিঃস্বার্থ ভালোবাসার কারণে। তার নেতৃত্বে বাংলাদেশের ধারাবাহিক উন্নতির পাশাপাশি শেখ হাসিনার ঝুলিতে জমেছে অনেকগুলো অর্জন। পেয়েছেন আন্তর্জাতিক অনেক সম্মাননা পদক। বাংলাদেশের বিভিন্ন সেক্টরের উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখার জন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ১৯৯৭ সাল থেকে এ পর্যন্ত দেশি-বিদেশি বিভন্নি পুরস্কার, পদক, ডক্টরেট ও সম্মাননা অর্জন করেছেন। এর মধ্যে জাতিসংঘের বেশকটি পুরস্কার রয়েছে। এ ছাড়াও দেশ-বিদেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের ১৩ ডক্টরেট ডিগ্রি লাভ করেছেন।
বাংলাদেশের নাগরিক হিসেবে আমাদের প্রধানমন্ত্রীর পুরস্কার প্রাপ্তি জাতিকে গর্বিত করে। তিনি যে একজন দূরদৃষ্টিসম্পন্ন নেত্রী তার প্রমাণ তিনি রেখেছেন সেই ১৯৯৬ সালে ক্ষমতায় আসার পর থেকেই। তার পরিকল্পনা এবং দৃঢ় নেতৃত্বের স্বীকৃতি পেয়েছেন আন্তর্জাতিক পরিম-ল থেকে। ১৯৯৭ সাল থেকে বিভিন্ন ক্ষেত্রে প্রধানমন্ত্রীর পাওয়া অর্জনগুলোর একটি খন্ডচিত্র।
ড. কালাম স্মৃতি ইন্টারন্যাশনাল এক্সিলেন্স এ্যাওয়ার্ড-২০১৯ অর্জনের মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে প্রদত্ত আন্তর্জাতিক পদকের সংখ্যা আরো উন্নীত হলো।
সোমবার (১৬ সেপ্টেম্বর) ড. কালাম স্মৃতি ইন্টারন্যাশনাল এডভাইজরি কাউন্সিলের প্রধান উপদেষ্টা এ্যাম্বাসেডর টি পি শ্রীনিবাসন প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে এ পদক হস্তান্তর করেন।
ভারত-বাংলাদেশের মধ্যে ঘনিষ্ট ও পারস্পরিক সন্তোষজনক সম্পর্ক, নিজ দেশের জনগণের কল্যাণ, বিশেষ করে নারী ও শিশু এবং আন্তর্জাতিক শান্তি ও সহযোগিতায় তাঁর অঙ্গীকারের স্বীকৃতি হিসেবে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে প্রখ্যাত বিজ্ঞানী ও ভারতের সাবেক রাষ্ট্রপতি ড. এ পি জে আবদুল কালামের স্মৃতির স্মরণে প্রবর্তিত এ পদক দেয়া হয়।
চলতি বছরের মার্চে আন্তর্জাতিক নারী দিবস উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রীকে ‘লাইফটাইম কন্ট্রিবিউশন ফর উইমেন এমপাওয়ারমেন্ট এ্যাওয়ার্ড’-এ ভূষিত করা হয়।
বার্লিনে ৭ মার্চ প্রধানমন্ত্রীর পক্ষে ইনস্টিটিউট অব সাউফ এশিয়ান উইমেন প্রদত্ত এ পদক গ্রহণ করেন জার্মানীতে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত ইমতিয়াজ আহমেদ।
নারীর ক্ষমতায়ন ও দক্ষিণ এশিয়ায় অনন্য নেতৃত্বের স্বীকৃতি হিসেবে শেখ হাসিনাকে এ পদক দেয়া হয়।
এর আগে বিশ্বের বিভিন্ন স্বনামধন্য বিশ্ববিদ্যালয় ও ইনস্টিটিউট শান্তি প্রতিষ্ঠা, গণতন্ত্র সমুন্নত ও আত্মসামাজিক উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালনের জন্য প্রধানমন্ত্রীকে বিভিন্ন পর্যায়ের পদক প্রদান করে।
শেখ হাসিনা সমাজসেবা, শান্তি ও স্থিতিশীলতায় অসাধারণ ভূমিকার জন্যও পদক অর্জনের মাধ্যমে সম্মানিত হয়েছেন।
২০১৮ : নারী নেতৃত্বের সফলতার স্বীকৃতি হিসেবে ‘গ্লোবাল উইমেনস লিডারশিপ অ্যাওয়ার্ড’ পুরস্কার পেয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। গত ২৭ এপ্রিল (শুক্রবার) অস্ট্রেলিয়ার সিডনিতে জমকালো অনুষ্ঠানে যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক গ্লোবাল সামিট অব উইমেন শেখ হাসিনাকে এই মর্যাদাবান সম্মাননা প্রদান করে।
প্রধানমন্ত্রী সেখানে এক নারী নেতৃত্ব সম্মেলনে অংশগ্রহণকারী বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে আগত প্রায় ১৫শ’ নারী নেতাদের মুহূর্মুহূ করতালির মাঝে গ্লোবাল সামিট অব উইমেনের প্রেসিডেন্ট আইরিন নাতিভিদাদের কাছ থেকে এ পুরস্কার গ্রহণ করেন। পুরস্কার গ্রহণের পর প্রধানমন্ত্রী নারীদের অধিকার ও ক্ষমতায়ন নিশ্চিত করতে একটি নতুন জোট গঠনের আহ্বান জানান।
২০১৬ : লিঙ্গ সমতা ও নারীর ক্ষমতায়নে বিশেষ অবদানের জন্য জাতিসংঘের দুটি অ্যাওয়ার্ড পেয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। পুরস্কারগুলো হলো- ‘প্লানেট ৫০-৫০ চ্যাম্পিয়ন’ ও ‘এজেন্ট অব চেঞ্জ অ্যাওয়ার্ড’। ‘প্ল্যানেট ৫০-৫০ চ্যাম্পিয়ন’ পুরস্কারটি দেওয়া হয় ইউএন উইমেনের পক্ষ থেকে। আর ‘এজেন্ট অব চেইঞ্জ অ্যাওয়ার্ড’ দেয় গ্লোবাল পার্টনারশিপ ফোরাম।
২০১৫ : চ্যাম্পিয়ন অব দ্য আর্থ পুরস্কার। জলবায়ু পরিবর্তনে ঝুঁকি মোকাবিলায় জাতিসংঘ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে এ পুরস্কারে ভূষিত করে।
২০১৫ : ITU (International Telecom Union) Award. ডিজিটাল বাংলাদেশ গঠন ও তথ্য প্রযুক্তির উন্নয়নে বিশেষ অবদানের জন্য জাতিসংঘ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে এ পুরস্কারে ভূষিত করে।
২০১৫ : WIP (Women in Parliament) Global Award. রাজনীতিতে নারী পুরুষের বৈষম্য কমানোর ক্ষেত্রে দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় নেতৃস্থানীয় ভূমিকা পালনে ২৫ মার্চ ইথিওপিয়ার রাজধানী আদ্দিস আবাবায় এ পুরস্কার দেওয়া হয়।
২০১৪ : শান্তিবৃক্ষ পদক (Peace Tree Award)। নারী ও শিশুশিক্ষা ও উন্নয়নে বিশেষ অবদানের জন্য ইউনেস্কো প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে এ পুরস্কারে ভূষিত করে।
এছাড়াও খাদ্য উৎপাদন ও তথ্যপ্রযুক্তি ক্ষেত্রে অভূতপূর্ব সাফল্যের জন্য সেপ্টেম্বর ২০১৪ সালে যুক্তরাষ্ট্রের কর্নেল ইউনিভারসিটি প্রধানমন্ত্রীকে এ সম্মাননা সার্টিফিকেট প্রদান করে।
২০১৩ : South South Award খাদ্য নিরাপত্তা এবং ক্ষুধা ও দারিদ্র্য বিমোচনে বিশেষ অবদানের জন্য জাতিসংঘের ইন্টারন্যাশনাল অর্গানাইজেশন ফর সাউথ সাউথ কো-অপারেশন পপ্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে এ পুরস্কারে ভূষিত করে।
২০১৩ : প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার স্বপ্নপ্রসূত ‘একটি বাড়ি ও একটি খামার প্রকল্প’ ‘ভারতের নয়াদিল্লিতে অনুষ্ঠিতব্য তথ্য-প্রযুক্তি মেলায় ২৩ সেপ্টেম্বর সাউথ এশিয়া ও এশিয়া প্যাসিফিক’ ‘Manthan Award ২০১৩ পদকে ভূষিত হন।
২০১৩ : জাতিসংঘ খাদ্য ও কৃষি সংস্থা (এফএও) দারিদ্র্য ও অপুষ্টি দূর করার ক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি অর্জন করায় ১৬ জুন বাংলাদেশকে Diploma Award পদকে ভূষিত করে।
২০১২ : শান্তি ও গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ভূমিকা রাখার জন্য ত্রিপুরা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে সম্মানসূচক ডিলিট ডিগ্রি প্রদান করা করে।
২০১২ : বাংলাদেশের সাংস্কৃতিক বৈচিত্র্য রক্ষা এবং সাংস্কৃতিক কার্যক্রম এগিয়ে নিতে বিশেষ অবদানের জন্য UNESCO ১৬ জুন মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে Cultarul Diversity পদকে ভূষিত করে।
২০১১ : ২৬ জানুয়ারি ইংল্যান্ডের হাউস অব কমন্সের স্পিকার Jhon Bercwo MP প্রধানমন্ত্রীকে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারে দূরদর্শী নেতৃত্ব, সুশাসন, মানবাধিকার রক্ষা, আঞ্চলিক শান্তি ও জলবায়ু পরিবর্তনের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সচেতনতা বৃদ্ধিতে তার অনবদ্য অবদানের জন্য Global Diversity Award প্রদান করেন।
২০১১ : South South Award স্বাস্থ্য খাতে তথ্য-প্রযুক্তির ব্যবহারের মাধ্যমে নারী ও শিশু মৃত্যুর হার কমানোর ক্ষেত্রে বিশেষ অবদানের জন্য International Telecommunication union (ITU) South South News এবং জাতিসংঘের আফ্রিকাসংক্রান্ত অর্থনৈতিক কমিশন যৌথভাবে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে South South Award 2011 : Digital Devolopment Health পুরস্কারে ভূষিত করে।
২০১১ : স্বর্ণপদক (গণতন্ত্র সুসংহতকরণে প্রচেষ্টা ও নারীর ক্ষমতায়নে অবদান রাখার জন্য), ডফিন বিশ্ববিদ্যালয়, ফ্রান্স।
২০১১ : বাংলা অ্যাকাডেমির সম্মাননা সূচক ফেলোশিপ পেয়েছেন।
২০১০ : MDG (Millenium Devolopment Goal) Award : শিশু মৃত্যু হ্রাসসংক্রান্ত MDG-4  অর্জনের স্বীকৃতিস্বরূপ জাতিসংঘ এ পুরস্কার প্রদান করে।
২০১০ : ২৩ নভেম্বর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে আন্তর্জাতিক উন্নয়নে অসমান্য অবদানের জন্য St.Petrsburg University প্রধানমন্ত্রীকে সম্মানসূচক ডক্টরেট প্রদান করেন।
২০১০ : ১২ জানুয়ারি বিশ্বখ্যাত ‘ইন্দিরা গান্ধী শান্তি পদক ২০০৯’-এ ভূষিত হন।
২০০৫ : জুন মাসে গণতন্ত্র, মানবাধিকার ও শান্তির পক্ষে অবদান রাখার জন্য শেখ হাসিনাকে সম্মানসূচক ডক্টরেট ডিগ্রি প্রদান করে পিপলস ফ্রেন্ডশিপ ইউনিভার্সিটি অব রাশিয়া।
২০০০ : রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক ও মানবাধিকারের ক্ষেত্রে সাহসিকতা ও দূরদর্শিতার জন্য ম্যাকন ওমেনস কলেজ যুক্তরাষ্ট্র ‘পার্ল এস বাক পদক’ প্রদান করে।
২০০০ : ৪ ফেব্রুয়ারি ব্রাসেলসের ক্যাথলিক বিশ্ববিদ্যালয় Doctor Honorius Causa প্রদান করে।
২০০০ : ৫ সেপ্টেম্বর University of Bridgeport কানেকটিকাট, যুক্তরাষ্ট্র প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে Doctor of Humane letters প্রদান করে বিশ্ব শান্তি ও উন্নয়নে অবদানের জন্য।
১৯৯৯ : প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উদ্যোগ এবং ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় ২১ ফেব্রুয়ারি আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসের স্বীকৃতি লাভ করে।
১৯৯৯ : ২০ অক্টোবর অস্ট্রেলিয়া ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি ‘ডক্টর অব লজ’ ডিগ্রি প্রদান করে মানবাধিকার প্রতিষ্ঠার অবদানের জন্য।
১৯৯৯ : ক্ষুধার বিরুদ্ধে আন্দোলনের অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ FAO কর্তৃক ‘সেরেস পদক’ লাভ করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
১৯৯৮ : নরওয়ের রাজধানী অসলোয় মহাত্মা গান্ধী ফাউন্ডেশন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ‘এম কে গান্ধী’ পুরস্কারে ভূষিত করে।
১৯৯৯ : ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ডক্টর অব ল’জ পান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
১৯৯৮ : এপ্রিল শান্তি ও সৌহার্দ্য প্রতিষ্ঠায় অবদানের জন্য শেখ হাসিনাকে ‘মাদার তেরেসা পদক’ প্রদান করে নিখিল ভারত শান্তি পরিষদ।
১৯৯৮ : পার্বত্য চট্টগ্রামে শান্তি প্রতিষ্ঠায় অনন্য অবদান রাখার জন্য ইউনেস্কো শেখ হাসিনাকে ‘ফেলিক্স হুফে বইনি’ শান্তি পুরস্কারে ভূষিত করে।
১৯৯৮ : ২৮ জানুয়ারি শান্তি নিকেতন বিশ্বভারীর এক আড়ম্বরপূর্ণ বিশেষ সমাবর্তন অনুষ্ঠানে শেখ হাসিনাকে ওই বিশ্ববিদ্যালয়ের সর্বোচ্চ সম্মানমূচক ‘দেশিকোত্তম’ উপাধিতে ভূষিত করা হয়।
১৯৯৭ : লায়ন্স ক্লাবসমূহের আন্তর্জাতিক অ্যাসোসিয়েশন কর্তৃক ‘রাষ্ট্রপ্রধান পদক’-এ ভূষিত হন।
১৯৯৭ : রোটারি ইন্টারন্যাশনালের রোটারি ফাউন্ডেশন শেখ হাসিনাকে ‘পল হ্যারিস ফেলো’ নির্বাচিত করে এবং ১৯৯৬-১৯৯৭ সালের সম্মাননা মেডেল প্রদান করে।
১৯৯৭ : নেতাজী সুভাষচন্দ্র বসুর জন্মশতবার্ষিকী উপলক্ষে ভারতের পশ্চিমবঙ্গ প্রদেশ কংগ্রেস কমিটি শান্তি, গণতন্ত্র ও উপমহাদেশের দেশগুলোর মধ্যে সৌহার্দ্য স্থাপনে অনন্য ভূমিকার স্বীকৃতিস্বরূপ শেখ হাসিনাকে ‘নেতাজী মেমোরিয়াল পদক ১৯৯৭’ প্রদান করে।
১৯৯৭ : ২৫ অক্টোবর গ্রেট ব্রিটেনের ডান্ডি অ্যাবার্তে বিশ্ববিদ্যালয় এক বিশেষ সমাবর্তন অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রীকে ‘ডক্টর অব লিবারেল আর্টস’ ডিগ্রি প্রদান করে।
১৯৯৭ : ১৫ জুলাই জাপানের বিখ্যাত ওয়াসেদা বিশ্ববিদ্যালয় এক বিশেষ সমাবর্তন অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে সম্মানসূচক ‘ডক্টর অব লজ’ ডিগ্রি প্রদান করে।
১৯৯৭ : ৬ ফেব্রুয়ারি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের তৃতীয় বৃহত্তম সর্বোচ্চ বিদ্যাপীঠ বোস্টন বিশ্ববিদ্যালয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে সম্মানসূচক ‘ডক্টর অব লজ’ উপাধি প্রদান করে।

সাম্প্রতিক মন্তব্য

Top