logo
news image

সাস্ট ক্লাব নির্বাচন: সভাপতি পদে কামরুল ইসলাম ও সঞ্জিত কুমার বণিকের পরিকল্পনা

নিজস্ব প্রতিবেদক।  ।  
সিলেটের শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের সংক্ষিপ্ত রূপই হচ্ছে সাস্ট।  আগামী ১৯ জুলাই সাস্ট ক্লাবের প্রথম কার্যকরী কমিটি নির্বাচন। নির্বাচনে ১১টি পদে ২৩ প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। নির্বাচনে সভাপতি পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন দুজন।  সভাপতি পদে কামরুল ইসলাম ও সঞ্জিত কুমার বণিক।  নির্বাচনে বিজয়ী হলে কী করবেন সে বিষয়ে কথা বলেছেন তাঁরা।    
মো. কামরুল ইসলাম (০১১৮):
সভাপতি প্রার্থী শাহজালাল বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রদলের সাবেক নেতা কেন্দ্রীয় ছাত্রসংসদ-শাকসুর সাবেক জিএস কামরুল ইসলাম।তিনি সাস্টের প্রথম ব্যাচের অর্থনীতি বিভাগের ছাত্র ছিলেন।বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পাশ করার পর বাংলাদেশের এভিয়েশন শিল্পের সঙ্গে সম্পৃক্ত রয়েছেন ১৯৯৮ সাল থেকে।তিনি জিএমজি এয়ারলাইন্স, দৈনিক যায়যায়দিন, ইউনাইটেড এয়ারওয়েজ ও ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্সে জনসংযোগ বিভাগে বিভিন্ন সময় নানা পদে চাকরি করেছেন। সম্প্রতি আমিন মোহাম্মদ ফাউন্ডেশনে হেড অব কাস্টমর সার্ভিস হিসেবে যোগদান করেন। তিনি নির্বাচনী ইশতেহারে বলেছেন, অগ্রাধিকার ভিত্তিতে গ্রহণযোগ্য ও সহজে যোগাযোগবান্ধব স্থানে সাস্ট ক্লাব স্থানান্তরের জন্য বাস্তবমুখী পদক্ষেপ নেয়া। এছাড়া সাস্ট ক্লাবের জন্য ঢাকার সন্নিকটে স্থায়ী প্লটের ব্যবস্থা করাসহ ইশতেহারে ১৬ দফা প্রতিশ্রুতি ব্যক্ত করেন।
কামরুল ইসলাম বলেন, সাস্টের প্রতিষ্ঠা লগ্ন থেকেই প্রথম দিনের ছাত্র হিসেবে অর্থনীতি বিষয়ে ভর্তি হই। সাস্টে ভর্তি হওয়ার পূর্বে ঢাকার সিভিল এভিয়েশন হাই স্কুল থেকে এসএসসি ও নটরডেম কলেজ থেকে এইচএসসি পাশ করি।
একটি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র হিসেবে গর্ববোধ করি। ক্যাম্পাসে ছাত্র অধিকার প্রতিষ্ঠায় সাধারণ ছাত্রছাত্রীদের সরাসরি ভোটে সাস্টের কেন্দ্রীয় ছাত্রসংসদ (শাকসু) নির্বাচনে সাধারণ সম্পাদক (জিএস) পদে নির্বাচিত হয়েছিলাম। বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পাশ করার পর বাংলাদেশের এভিয়েশন শিল্পের সঙ্গে সম্পৃক্ত হয়েছিলাম ১৯৯৮ সাল থেকে।
দীর্ঘ কর্মজীবনে জিএমজি এয়ারলাইন্স, দৈনিক যায়যায়দিন, ইউনাইটেড এয়ারওয়েজ ও ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্সে জনসংযোগ বিভাগের দায়িত্বে ছিলাম। সম্প্রতি নতুন চ্যালেঞ্জ হিসেবে আবাসন শিল্পের অন্যতম প্রতিষ্ঠান আমিন মোহাম্মদ ফাউন্ডেশনে হেড অব কাস্টমর সার্ভিস হিসেবে যোগদান করি।
পেশাগত দায়িত্ব পালনের সময় অনেক অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনাও সুষ্ঠু ও সুন্দরভাবে কর্মদক্ষতা ও রিলেশনশিপের মাধ্যমে ম্যানেজ করার অভিজ্ঞা হয়েছে এভিয়েশন শিল্পে। ২০১৮ সালে বাংলাদেশের এভিয়েশনের ইতিহাসে ইউএস-বাংলা’র কাঠমান্ডু ফ্লাইট দূর্ঘটনাকালীন সময়ে কোম্পানির হেড অব মিডিয়া উইংস হিসেবে দায়িত্ব পালন করা সুযোগ হয়েছে।
সাস্টিয়ান আবেগ, ভালোবাসা, ভ্রাতৃত্ববোধ আর বন্ধুত্ব যা সত্যিই ঈর্শ্বণীয়। সারাবিশ্বে ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে সাস্টিয়ান। দলমত নির্বিশেষে সাস্টিয়ানদের প্লাটফরম প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যেই প্রতিষ্ঠিত হয়েছে সাস্ট ক্লাব। এই ক্লাবের সদস্য হিসেবে আমরা সাস্টিয়ান আবেগকে লালন করি।
বাংলাদেশের কোনো গ্রাজুয়েটদের ক্লাবের ফাউন্ডার মেম্বার ৪৯৭ জন, যা সত্যিই অভাবনীয়। আগামী ১২ জুলাই ২০১৯ তারিখে সাস্ট ক্লাবের প্রথম কার্যকরী কমিটি নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। আমি মো. কামরুল ইসলাম আসন্ন নির্বাচনে সভাপতি পদে নির্বাচন করতে যাচ্ছি।
সভাপতি পদে নির্বাচিত হলে কর্মপরিকল্পনা নিম্নে উল্লেখ করা হলো-
১. অগ্রাধিকার ভিত্তিতে গ্রহণযোগ্য ও সহজে যোগাযোগবান্ধব স্থানে সাস্ট ক্লাব স্থানান্তরের জন্য বাস্তবমুখী পদক্ষেপ নেয়া।
২. দীর্ঘ মেয়াদী পরিকল্পনার অংশ হিসেবে সাস্ট ক্লাবের জন্য ঢাকার সন্নিকটে স্থায়ী প্লটের ব্যবস্থা করা।
৩. ক্লাবের দৈনন্দিন খরচ ও মাসিক ব্যয় নির্বাহ করার জন্য দ্রুততম সময়ে পদক্ষেপ নেয়া।
৪. ক্লাবের গঠন প্রক্রিয়াতে বর্তমানে যে সকল অসামঞ্জস্যতা দৃশ্যমান আছে তা নিয়মতান্ত্রিক উপায়ে নিরূপণ করার উদ্যোগ নেয়া।
৫. সদস্য সংখ্যা ৪৯৭ থেকে কমপক্ষে ৮০০ তে উন্নীত করার উদ্যোগ নেয়া।
৬. সদস্যদের পোষ্যদের জন্য শিক্ষা বৃত্তির ব্যবস্থা করা।
৭. সদস্যদের জন্য বিভিন্ন এয়ারলাইন্সের টিকেটসহ বিভিন্ন ব্যবসায়িক আউটলেটে ডিসকাউন্টের ব্যবস্থা করা।
৮. সদস্যদের জন্য বিভিন্ন হসপিটালের সাথে কর্পোরেট চুক্তি করা কিংবা হেলথ ইনস্যুরেন্স এর ব্যবস্থা করা।
৯. ঢাকা, সিলেট, চট্টগ্রাম ও কক্সবাজারের বিভিন্ন আবাসিক হোটেলের সাথে কর্পোরেট চুক্তি করা, যাতে ক্লাবের সদস্য ও পরিবারবর্গ সারা বছর সুবিধাভোগ করতে পারে।
১০. নির্দিষ্ট মেয়াদের মধ্যে একটি মেম্বার ডিরেক্টরি তৈরি করা।
১১. স্পোর্টস উইক ও সাংস্কৃতিক সন্ধ্যার আয়োজন।
১২. লাইব্রেরি কর্নার করার পরিকল্পনা।
১৩. বাৎসরিক পিকনিক ও ইফতার আয়োজনের ধারাবাহিকতা বজায় রাখা।
১৪. সিএসআর এর ব্যবস্থা করা।
১৫. ক্লাবের সদস্যদের জন্য ন্যূনতম সময়ে ফুড কোর্টের ব্যবস্থা করা।
১৬. মিডিয়া উইংস গঠন করার পরিকল্পনা।
সঞ্জিত কুমার বনিক (০১২০):
অপর দিকে সভাপতি পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন শাহজালাল বিশ্ববিদ্যালয়  ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি  সঞ্জিত বনিক। তিনি শাবির প্রথম ব্যাচের অর্থনীতি বিভাগের ছাত্র ছিলেন। বর্তমানে তিনি সোনালী ব্যাংক লিমিটেড, বঙ্গভবন শাখা র এসিস্ট্যান্ট জেনারেল ম্যানেজার। এছাড়া তিনি স্বাধীনতা ব্যাংকারস পরিষদ, সোনালী ব্যাংক প্রাতিষ্ঠানিক কমিটির সভাপতি।তিনি সাস্ট ক্লাব নির্বাচন ঘিরে সবাইকে সকল ষড়যন্ত্র থেকে দূরে থাকার অনুরোধ এবং সাস্টিয়ান অনুভুতিতে কারো দ্বারা বিভ্রান্ত  না হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন সদস্যদের প্রতি।
সভাপতি পদপ্রার্থী সঞ্জিত কুমার বণিক ক্লাবটি ঘিরে তার বিভিন্ন পরিকল্পনার কথা জানিয়েছেন।
তিনি বলেন, আমি এই ক্লাবকে সম্পূর্ণ রাজনীতিমুক্ত একটি ক্লাব হিসেবে প্রতিষ্ঠা করতে চাই। এটা হবে সর্বজনীন ক্লাব। সাবেকদের পাশাপাশি সাস্টের বর্তমান শিক্ষার্থীরাও এখানে নিয়মিত যাতায়াত করবেন। এজন্য সুবিধাজনক একটি জায়গায় নেয়া হবে সাস্ট ক্লাবের কার্যালয়।
সঞ্জিত বণিক বলেন, ক্লাবের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ণ হবে এমন কিছুই করবো না। সাস্টের কোনও শিক্ষার্থী বড় কোনও রোগে আক্রান্ত হলে, বিপদগ্রস্ত হলে পাশে দাঁড়াবে ক্লাব। দরিদ্রদের জন্যও আমাদের সব ধরনের সাহায্য-সহযোগিতা থাকবে। এছাড়া সাস্টের শিক্ষার্থীরা যেন তাদের কাঙ্ক্ষিত কর্মক্ষেত্রে যেতে পারে সেজন্য তাদের পরামর্শ প্রদান এবং যাবতীয় সহযোগিতা করবে সাস্ট ক্লাব।
সভাপতি প্রার্থী সঞ্জিত বণিক তার ইশতেহারে বেশ কয়েকটি বিষয় সংযুক্ত করেছেন। এগুলো হলো-
১।   সাস্ট ক্লাব লিমিটেডের বর্তমান কার্যালয়টি আরও সুবিধাজনক স্থানে স্থানান্তরিত করার উদ্যোগ গ্রহণ করা হবে যাতে ক্লাবের সম্মানিত সদস্যরা তুলনামূলকভাবে সহজতর উপায়ে যাতায়াত করতে পারেন।
২।   দেশের নামকরা বিশ্ববিদ্যালয়ের একমাত্র ক্লাব হিসেবে সাস্ট ক্লাবকে সে উচ্চতা ও মর্যাদায় অধিষ্ঠিত করা। সাস্টিয়ান ঐক্য, সাস্টিয়ান সম্প্রীতি, সৌহার্দ সংরক্ষণ ও চর্চার কেন্দ্র হিসেবে গড়ে তোলা।
৩।   ক্লাবকে সাস্টিয়ানদের মাঝে গ্রহণযোগ্য হিসেবে গড়ে তোলা, সাস্টক্লাবের সদস্য বৃদ্ধি করা এবং সদস্যভুক্তির পথে অন্তরায়সমূহ খুঁজে বের করা এবং এর সমাধানের বাস্তবসম্মত পদক্ষেপ গ্রহণ।
৪।   সাস্ট ক্লাব লিমিটেডের কার্যালয়ের পরিসর বৃদ্ধি এবং স্থায়ী একটি জায়গায় প্রতিষ্ঠা করতে অগ্রাধিকারভিত্তিতে উদ্যোগ গ্রহণ করা হবে। ভাড়া বাড়িতে নয়, নিজের বাড়িতে সাস্টক্লাবের স্থায়ী স্থাপনা গড়তে চাই। এজন্য গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়, রাজউক, জাতীয় গৃহায়ন কর্তৃপক্ষসহ সরকারের ঊর্ধ্বতন মহলে যোগাযোগ করে প্লট/ফ্ল্যাট বরাদ্দ গ্রহণের উদ্যোগ গ্রহণ। এছাড়া সরকারের অর্পিত বা পরিত্যক্ত ভবন ও জমি লীজ গ্রহণের জন্য সরকারের ঊর্ধ্বতন পর্যায়ে যোগাযোগ ও ব্যবস্থা গ্রহণ। প্রকৃতপক্ষে সাস্ট ক্লাব লিমিটেডকে একটি স্থায়ী ঠিকানা দানে সর্বাধিক মনোনিবেশ প্রদান করাই আমাদের অন্যতম লক্ষ্য।
৫।   ক্লাবের স্থায়ী আয়ের ব্যবস্থা গ্রহণ। এজন্য সিটি কর্পোরেশন এর সাথে কার্যকরী যোগাযোগ করে কমিউনিটি হল, দোকান বরাদ্দ নেওয়ার ব্যবস্থা গ্রহণ।
৬।   সাস্টক্লাবকে সাবেক ও বর্তমান সাস্টিয়ানদের অনুভূতির কেন্দ্র হিসেবে গড়ে তোলা। সাস্টিয়ানদের সকল প্রয়োজনে, বিপদ-আপদে, রোগে-শোকে ক্লাব সবার আগে সাড়া দেবে। কেউ অসুস্থ হলে, দুর্ঘটনার শিকার হলে ক্লাব সর্বশক্তি ও সহায়তা নিয়ে তার পাশে দাঁড়াবে। এজন্য হটলাইন স্থাপন করা হবে। এ ধরনের অনাকাঙ্ক্ষিত পরিস্থিতি মোকাবেলায় বিশেষ তহবিল গঠন করা হবে, ইমারজেন্সি রেসপন্স টিম গঠন করা হবে।
৭।   সাস্টিয়ানদের জন্য ক্যারিয়ার বিষয়ক কর্মশালা, জব ফেয়ার নিয়মিত আয়োজন করা হবে। স্কলারশিপ বিষয়ক কর্মশালার আয়োজন করা হবে। বিদেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়ন/অধ্যাপনারত সাস্টিয়ানদের সহযোগিতায় বিভিন্ন স্কলারশিপ এভেইল করার সুযোগ সৃষ্টি করা হবে।
৮।   দেশের নামকরা ক্লাবগুলোর অভিজ্ঞতা নেয়া হবে। সে অভিজ্ঞতা ও সাস্টিয়ান আবেগ-অনুভূতির সমন্বয়ে সবার কাছে গ্রহণযোগ্য, সবার জন্য হিতকর ক্লাব গঠন করার উদ্যোগ নেওয়া হবে। “কাউকে Exclusion নয় সবাইকে Inclusion” হবে মুল চেতনা। প্রয়োজনে সাধারণ সদস্যদের মতামতের ভিত্তিতে ক্লাবের গঠনতন্ত্রে প্রয়োজনীয় সংশোধনী এনে ক্লাবকে সকলের কাছে আরও অধিক গ্রহণযোগ্য ও অংশগ্রহণমূলক করতে কার্যকর উদ্যোগ গ্রহণ করা হবে।
৯।   ক্লাবের বিনোদনমূলক সেবা ও সুবিধা বৃদ্ধি করা হবে। নিয়মিত সামাজিক সম্মেলন তথা পিকনিক, নৌভ্রমণ, এস্কারশন, এক্সপোজার ভিজিট এসবের আয়োজন করা হবে।
১০।   প্রতি বছর ইফতার মাহফিল, নববর্ষ, ঈদ পুনর্মিলনী আয়োজন করা হবে। এতে অংশগ্রহণের জন্য সদস্যদের কোন চাঁদা প্রদান করতে হবে না।
১১।   দেশের নামিদামী ব্যবসায়ী ও শিল্পপতিদের ক্লাবে সদস্যভুক্তির উদ্যোগ নেওয়া হবে। এতে ক্লাবের নিজস্ব আয় বাড়বে এবং সাস্টিয়ানদের জন্য কর্মসংস্থানের সুযোগ বৃদ্ধি পাবে।
১২।   দেশে বিদেশে সরকারি বেসরকারি চাকুরীতে প্রতিষ্ঠিত সাস্টিয়ানদের সহযোগিতায় বিভিন্ন পর্যায়ে চাকুরীর বাজার অনুসন্ধান করা হবে।
১৩।   ক্লাবে একটা লাইব্রেরী করা হবে। ক্যাডার সার্ভিস, ব্যাংক, স্বশাসিত প্রতিষ্ঠান সহ প্রজাতন্ত্রের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পদে অধিষ্ঠিত সাস্টিয়ানদের ক্লাবের সাথে সম্পৃক্ত করা হবে। তাদের সহযোগিতায় চাকুরী প্রার্থী সাস্টিয়ানদের জন্য বিশেষ কোচিং ও পরামর্শ সভার আয়োজন করা হবে।
১৪।   সর্বোপরি সকল সাস্টিয়ান এবং তাদের পরিবারের সদস্যদের জন্যও এই ক্লাব হবে আরও একটি পরিবার, যেখানে সকলে পারস্পরিক সহযোগিতা, সহমর্মিতার মাধ্যমে এক প্রাণে মিলিত হয়ে রচিত হবে সাস্টিয়ান জয়গান।

সাম্প্রতিক মন্তব্য

Top